শিরোনাম :
ঢাকা ক্রেডিটের নতুন কর্মীদের ওরিয়েন্টেশন
‘আমাদের চাকরীর সাথে সুদূর প্রসারী লক্ষ্যও থাকতে হবে, তবেই সাফল্য সম্ভব’ বলে মন্তব্য করেন ঢাকা ক্রেডিটের প্রেসিডেন্ট বাবু মার্কুজ গমেজ।
১০ এপ্রিল ঢাকা ক্রেডিটের নতুন কর্মীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। সকাল ১১টায় ঢাকা ক্রেডিটের প্রধান কার্যালয়ে নতুন কর্মীদের এই কর্মশালা শুরু হয় এবং ১১ এপ্রিল পর্যন্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে।
কর্মশালার শুরুতে প্রেসিডেন্ট মার্কুজ আরো বলেন, ‘আপনারা এই সমিতির শুধু কর্মীই নয়, সমিতির মালিকও। তাই আপনাদের সমিতির প্রবৃদ্ধির প্রতিও নজর দিতে হবে। অসংখ্য আবেদনের মধ্য থেকে আপনাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কর্মশালার বিষয়বস্তু শুধু শুনলেই হবে না, তা ধারন করে এবং কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হবে। পুরানো ঋণ প্রদান ও সঞ্চয়ী প্রথা থেকে বের হয়ে এর পাশাপাশি ঢাকা ক্রেডিট এখন বিভিন্ন প্রডাক্ট ও প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে। এখানের সেবা এখন সবার জন্য উন্মুক্ত। আপনারা যার যার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করলেই লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে।’
‘আজকের ওরিয়েন্টেশন হলো শেখার একটি প্রক্রিয়া। জীবনে যাই-ই ঘটুক, সব সময় নিজেকে প্রস্তুত রাখতে হবে। সফল হওয়ার পূর্ব শর্ত হলো কাজ করা। ঢাকা ক্রেডিট সম্পর্কে এই কর্মশালার মাধ্যমে জানতে পারবেন।’ বলেন ঢাকা ক্রেডিটের সহকারী প্রধান নির্বাহী অফিসার লিটন টি. রোজারিও।
ঢাকা ক্রেডিটের চিফ অফিসার সুদান গাইন বলেন, ‘কাজ ভালবাসলে, বিভিন্ন কিছু শেখা যায়। যে কাজ করবেন তা ভালবাসা ও যত্নসহকারে করবেন। তাহলে সকল অর্জন সম্ভব হবে। এ ছাড়াও প্রতিষ্ঠানে সহকর্মীদের সাথে আন্তঃসম্পর্ক ভাল রাখতে হবে, তাহলে একটি সুন্দর কর্মপরিবেশ সৃষ্টি হবে।’
এ দিন সকালে এসিইও লিটন রোজারিও’র উদ্বোধন ঘোষণা মাধ্যমে কর্মশালা শুরু হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সমিতির প্রধান নির্বাহী অফিসার লিন্টু সি. গমেজ, সিও জোনাস গমেজ, মিডিয়া ম্যানেজার রাফায়েল পালমা, প্রশাসনিক ও মানব সম্পদ বিভাগের ম্যানেজার ডিউক সব্যসাচী মজুমদারসহ আরো অনেকে।
কর্মশালার সমন্বয়কারীর দায়িত্বে ছিলেন প্রশাসনিক ও মানব সম্পদ বিভাগের জেনী থেলমা বাড়ৈ ও এলভিন মার্টিন বিশ্বাস।
কর্মশালায় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন মার্কেটিং বিভাগের ইনচার্জ সোহেল রোজারিও, জেনারেল সার্ভিসের ম্যানেজার খোকন মার্ক কস্তা, ব্যবস্থাপক ও প্রশাসনিক বিভাগের সিও জোনাস গমেজ, সহকারী প্রধান নির্বাহী অফিসার লিটন টি. রোজারিও॥