শিরোনাম :
বাদল রড্রিক্স চলে গেলেন না ফেরার দেশে!
মুন্সিগঞ্জ জেলার শুলপুর ধর্মপল্লীর বাদল ফ্রান্সিস রড্রিক্স আজ সকাল ১০ টায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এবং লিভারে সমস্যাজনিত কারণে ঢাকার স্কায়ার হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর।
সমাজ সেবক বাদল রড্রিক্স জীবিতকালে বাংলাদেশ খ্রীষ্টান এসোসিয়েশনের মুন্সিগঞ্জের শুলপুর শাখার সভাপতির দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করেছেন। তিনি শুলপুর ক্রেডিট ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট হিসেবে সেবা দিয়েছেন। ঢাকা ক্রেডিটের একজন উপদেষ্টা হিসেবেও তিনি অবদান রেখেছেন।
তিনি মৃত্যুকালে রেখে গেছেন স্ত্রী চম্পা কেরোলিনা রডিক্স এবং দুই মেয়ে। সেই সাথে রেখে গেছেন আত্মীয়-স্বজন এবং অসংখ্য গুনাগ্রহী। বর্তমানে তার বড় মেয়ে স্কয়ার হাসপাতালের নার্স হিসেবে কাজ করছেন এবং ছোট মেয়ে স্কুলে অধ্যায়নরত।
তার মৃত্যুতে শোক ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন ঢাকা ক্রেডিটের প্রেসিডেন্ট পংকজ গিলবার্ট কস্তা ও সেক্রেটারি হেমন্ত আই. কোড়াইয়া।
এ ছাড়াও বাংলাদেশ খ্রীষ্টান এসোসিয়েশানের প্রেসিডেন্ট নির্মল রোজারিও তার অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
স্কয়ার হাসপাতালের হিমাগারে বাদল রড্রিক্সের মৃতদেহ রাখা হয়েছে। ৭ জানুয়ারি, শুলপুর গির্জায় দুপুর ১২টায় খ্রিষ্টযাগের পর তাকে সমাহিত করা হবে।