ঢাকা ,
বার : বুধবার
তারিখ : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলা : ১০ পৌষ ১৪৩১
Dcnewsbd Facebook
Dcnewsbd Twitter

শিরোনাম :

প্রথম পাতা দেশ বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পদক পেলেন অনিমা মুক্তি গমেজ

বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পদক পেলেন অনিমা মুক্তি গমেজ

0
1511

ডিসিনিউজ।। ঢাকা
সঙ্গীতে চর্চায় অবদানের জন্য বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পদক পেলেন সঙ্গীতশিল্পী অনিমা মুক্তি গমেজ।

৮ আগষ্ট, রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সঙ্গীত, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া পর্যায়ে অবদানের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন নারীকে পদক তুলে দেন। এ সময় অনিমা মুক্তি সঙ্গীত চর্চায় বিশেষ অবদান রাখায় বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব পদক গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রীর নিকট থেকে।

বঙ্গমাতার অবদানকে চিরস্মরণীয় করার লক্ষে প্রতি বছর আটটি ক্ষেত্রে নারীদের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সর্বোচ্চ পাঁচজনকে ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব’ জাতীয় পদক দেওয়া হয়। এ বছর রাজনীতিতে একজন; শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে দুই জন এবং গবেষণায় একজনসহ মোট চারজন বিশিষ্ট নারী এবং বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দলকে এ পদক দেওয়া হয়েছে।

রাজনীতিতে অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন (মরণোত্তর), শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে অণিমা মুক্তি গমেজ ও মোছা. নাছিমা জামান ববি, গবেষণায় ড. সেঁজুতি সাহা এবং বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক-২০২৩’ পেয়েছেন।

তার এই পদকপ্রাপ্তিতে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খ্রিষ্টান সমাজের নেতৃবৃন্দ। ঢাকা ক্রেডিটের প্রেসিডেন্ট ইগ্নাসিওস হেমন্ত কোড়াইয়া ও সেক্রেটারি জন মাইকেল গমেজ অনিমা মুক্তিকে শুভেচ্ছা জানান।

অনিমা মুক্তি গমেজ ১৯৭১ সালের ২৮ ডিসেম্বর ঢাকা জেলার আঠারোগ্রাম এলাকার হাসনাবাদ ধর্মপল্লীতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম পিটার কিরণ গমেজ এবং মাতার নাম আইরিন গমেজ। তার স্বামীর নাম রঞ্জিত দাস।

বেতারে অনুষ্ঠান উপস্থাপনার পাশাপাশি তিনি কবিতা, ছড়া এবং প্রবন্ধ লেখেন। তিনি একজন সঙ্গীত গবেষক এবং লেখক। ২০১৭ সালে তার ছড়াগ্রন্থ ‘আমার রঙিন ঘুড়ি’, এবং গল্পগ্রন্থ ‘আকাশ ছোয়ার গল্প’ প্রকাশিত হয়। ২০১৯ সালে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হয়েছে তার লেখা জীবনীগ্রন্থ ‘সমর দাস’। বর্তমানে তিনি ঢাকা ক্রেডিট কালচারাল একাডেমীতে অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।