ঢাকা ,
বার : সোমবার
তারিখ : ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলা : ৯ পৌষ ১৪৩১
Dcnewsbd Facebook
Dcnewsbd Twitter

শিরোনাম :

প্রথম পাতা দেশ বিভিন্ন ধর্মীয় নেতৃবৃন্দদের সাথে ওয়ার্ল্ড ভিশনের ৫০ বছরের সুবর্ণ জয়ন্তী পালন

বিভিন্ন ধর্মীয় নেতৃবৃন্দদের সাথে ওয়ার্ল্ড ভিশনের ৫০ বছরের সুবর্ণ জয়ন্তী পালন

0
361

ডিসিনিউজ ।। ঢাকা

বিভিন্ন ধর্মীয় নেতৃবৃন্দদের সাথে এবার ওয়ার্ল্ড ভিশন পালন করলো ৫০ বছরের সুবর্ণ জয়ন্তী।

৩ মার্চ, মোহম্মদপুর সিবিসিবি সেন্টারে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের এই আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী জনাব মো. ফরিদুল হক খান এমপি। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের সিনিয়র ডিরেক্টর (অপারেশন এন্ড প্রোগ্রাম কোয়ালিটি) চন্দন জেড. গোমেজ।

বাংলাদেশের মূল চারটি জাতি ধর্মের নেতৃবৃন্দ এই জুবিলি আয়োজনে অংশ নেয়। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কার্ডিলান প্যাট্রিক ডি’রোজারিও সিএসসি, ঢাকার আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুশ ওএমআই, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি নির্মল রোজারিও, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মো. মুশফিকুর রহমান, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র ইমাম হাফেজ মাওলানা মিজানুর রহমান আল কাসেমী, রামকৃষ্ণ মিশন ও মঠের স্বামী দেবোধ্যানান্দ, আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারের আবাসিক ভিক্ষু ভদন্ত সুনন্দমিত্র থেরো প্রমুখ।

এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাপ্তাহিক প্রতিবেশীর সম্পাদক ফাদার আগস্টিন বুলবুল রিবেরূ, সেন্ট ভিয়ানী হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক ফাদার কমল কোড়াইয়াসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ওয়ার্ল্ড ভিশনের কর্মএলাকার শিশু ও ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ।

জুবিলি অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের ন্যাশনাল পরিচালক সুরেষ বার্টলেট।

অনুষ্ঠানে বক্তারা ওয়ার্ল্ড ভিশনের ৫০ বছরে শিশুদের কল্যাণে বিভিন্ন অবদানের বিষয়ে উল্লেখ করেন।

জুবিলি অনুষ্ঠানের শুরুতে অতিথিবৃন্দরা জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, শান্তির প্রতিক পায়রা উড়িয়ে এবং বেলুন উড়ানোর মধ্য দিয়ে জুবিলি অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। এ সময় কেক কেটে জুবিলি অনুষ্ঠানের আনন্দ সহভাগিতা করা হয়।

ওয়ার্ল্ড ভিশন অংশীদারিত্বে বিশ্বাসী একটি আন্তর্জাতিক খ্রিষ্টান উন্নয়ন সংস্থা, যার লক্ষ্য হল সৃষ্টিকর্তার প্রদর্শিত পথ অনুসরণ করে কথা, কাজ এবং জীবনাচরণের মধ্য দিয়ে দরিদ্র ও নিপীড়িত মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, সমাজে ন্যায্যতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করা। আশি ও নব্বই দশকে বিভিন্ন মন্ডলী ও আন্তঃধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অংশিদারিত্বের ভিত্তিতে ওয়ার্ল্ড ভিশন বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করে যাচ্ছে।