শিরোনাম :
শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হলো উন্নয়ন কর্মী রুবেন গমেজকে
ডিসিনিউজ ॥ ঢাকা
গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হলো ঢাকা ক্রেডিটের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ও প্রাক্তন উন্নয়ন কর্মী রুবেন গমেজকে। তিনি ১৯ এপ্রিল রাজধানীর ইমপালস হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। আজ (২৮ মে) ছিল তাঁর চল্লিশা। এই উপলক্ষে তেজগাঁও গির্জায় পবিত্র খ্রিষ্টযাগ উৎসর্গ করেন সিলেটের মনোনীত বিশপ শরৎ ফ্রান্সিস গমেজ। তাঁর সাথে ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত বিশপ থিওটনিয়াস গমেজ সিএসসি, ফাদার আবেল বি রোজারিও, ফাদার ডেভিড গমেজ, ড. ফাদার মিন্টু পালমা, ফাদার যাকোব গমেজসহ আরও কয়েক জন ফাদার।
চল্লিশার পবিত্র খ্রিষ্টযাগের পর ছিল স্মরণ সভা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রুবেন গমেজের পরিবারের আত্মীয়-স্বজন ছাড়াও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ। বাংলাদেশ খ্রীষ্টান এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্মল রোজারিও, ঢাকা ক্রেডিটের সেক্রেটারি ইগ্নাসিওস হেমন্ত কোড়াইয়া, ট্রেজারার পিটার রতন কোড়াইয়া, কারিতাসের পক্ষে ফেলিক্স বাবলু রোজারিও, উন্নয়ন কর্মী আন্না মিনজ, জন পিরিচসহ আরও অনেকে।
স্মরণ সভায় বক্তাগণ বলেন, রুবেন গমেজ ছিলেন একজন আলোকিত ও ধর্মভীরু মানুষ। তিনি ছিলেন দক্ষ সংগঠক ও উন্নয়ন কর্মী। পেশা জীবনে তিনি কারিতাস বাংলাদেশে প্রাক্তন কল্যাণ পরিচালক ও খুলনার আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে সেবা দিয়েছেন। তিনি মৃত্যুকালে তিনি রেখে গেছেন স্ত্রী খ্রিষ্টীনা রেনু গমেজ, তিন ছেলে সেন্ট খ্রিষ্টীনা চার্চের পাল-পুরোহিত ফাদার ডেভিড শ্যামল গমেজ, জুলিয়ান গমেজ, জর্জ গমেজ ও মেয়ে সিনথিয়া গমেজ।
ঢাকা ক্রেডিট যে ৫০ জন সদস্য নিয়ে শুরু হয়েছিল, তাঁদের মধ্যে তিনিও একজন। তাঁর সদস্য নম্বর ২৯। তিনি ছিলেন ঢাকা ক্রেডিটের উপদেষ্টা।
ঢাকা ক্রেডিটের সেক্রেটারি ইগ্নাসিওস হেমন্ত কোড়াইয়া বলেন, ‘প্রয়াত রুবেন গমেজের আত্মার চির শান্তি কামনা করি ও পরিবারের সদস্যদের জানাই সমবেদনা।