শিরোনাম :
ঢাকা ক্রেডিটের বিপণনে সহযোগিতা করার জন্য শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন
রকি ষ্ট্যানলী রোজারিও ॥ ঢাকা
ঢাকা ক্রেডিটের বিপণনে সহযোগিতা করার জন্য সমিতির পক্ষে শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয় সমিতির ডানিয়েল কোড়াইয়া হল রুমে ১৫ সেপ্টেম্বর। বারজন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ঢাকা ক্রেডিটের প্রডাক্ট পেনশন বেনিফিট স্কীম ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) সেবা সদস্যদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে বিগত তিন মাস কাজ করেছেন। তারা এই প্রডাক্টগুলোর উপকার সম্পর্কে সদস্যদের জানাতে সদস্যদের নিকট গিয়েছেন এবং এই সেবা নিতে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা ক্রেডিটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লিটন টমাস রোজারিও, দুইজন অতিরিক্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শীরেন সিলভেষ্টার গমেজ ও ডমিনিক রঞ্জন পিউরীফিকেশন, প্রধান কর্মকর্তা সুইটি সি পিউরীফিকেশন ও বিপণন বিভাগের ব্যবস্থাপক সোহেল রোজারিও।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের তিন মাসের অর্জন তুলে ধরা হয়। তারা দুই মিনিট করে তাদের কাজের অভিজ্ঞা সহভাগিতা করেন। তারা অভিজ্ঞা সহভাগিতায় বলেন, পেনশন বেনিফিট স্কীম প্রোডাক্টটি আরও আগে করার দরকার ছিল বলে জানিয়েছেন অনেক সদস্য। শিক্ষার্থীরা জানান, তারা অনেক কিছু শিখেছেন যা পরবর্তীতে কর্ম ক্ষেত্রে কাজে লাগবে এবং এই কাজের সুযোগ দেওয়ার জন্য তারা ঢাকা ক্রেডিটকে ধন্যবাদ দেন।
ঢাকা ক্রেডিটের প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা লিটন টমাস রোজারিও বলেন, ক্রেডিট ইউনিয়ন অন্য সকল প্রতিষ্ঠানের মতো নয়। ক্রেডিট ইউনিয়ন একটি আন্দোলন। এই আন্দোলন নদীর মতো। নদী যেমন সৃষ্টি করে, ক্রেডিট ইউনিয়নও নতুন করে সৃষ্টি করে। সেই ধারাবাহিকতায় এই নতুন প্রকল্প, যা তরুণ প্রজন্মকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। তারা সমাজ, সমবায় তথা দেশ উন্নয়নে অবদান রাখবে। তিনি এই প্রকল্পের সাথে যুক্ত সকলকে কৃতজ্ঞতা জানান।
অন্যান্য বক্তাগণ বলেন, ছাত্র প্রকল্পের এই উদ্যেগটি ব্যতিক্রম কার্যক্রম। শুরুতে পাওয়া অরিয়েন্টশন, মাঠ পরিদর্শন, মাসিক রিপোর্টের মাধ্যমে নিজেদের অর্জন ও প্রতিষ্ঠানকে সেবা প্রদান করতে পারায় শিক্ষার্থীরা নিজেদের ও প্রতিষ্ঠানকে আরও সমৃদ্ধ করেছে।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ক্রেডিটের বিপণন বিভাগের ব্যবস্থাপক সোহেল রোজারিও।
ঢাকা ক্রেডিটের নতুন প্রডাক্ট পেনশন বেনিফিট স্কীম সংক্রান্ত ভিডিও