ঢাকা ,
বার : মঙ্গলবার
তারিখ : ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলা : ৯ পৌষ ১৪৩১
Dcnewsbd Facebook
Dcnewsbd Twitter

শিরোনাম :

প্রথম পাতা ঢাকা ক্রেডিট ঢাকা ক্রেডিট ইউনিয়ন স্কুলে পালন করা হলো শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা...

ঢাকা ক্রেডিট ইউনিয়ন স্কুলে পালন করা হলো শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

0
181

ডিসিনিউজ ।। ঢাকা

একুশে ফেব্রুয়ারি সকালের নদ্দায় প্রভাতফেরির  মাধ্যমে শহীদ মিনারে পাদদেশে ফুল দিয়ে শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ঢাকা ক্রেডিট ইউনিয়ন স্কুলের শিক্ষার্থীগণ, শিক্ষকগণ, অভিভাবকবৃন্দ ও অতিথিবৃন্দ।

ঢাকা ক্রেডিট ইউনিয়ন স্কুলের প্রাঙ্গনে অমর একুশে ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।  অনুষ্ঠানের শুরুতেই আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি,  এই গানের তালে তালে সকলে শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।  অতঃপর একটি সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠান। এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা ক্রেডিট এর  বোর্ড অফ ডিরেক্টর ও স্কুল কমিটির আহ্বায়ক মিস্টার প্রত্যুষ রাংসা,  ঢাকা ক্রেডিটের চিফ অফিসার, মার্কেটিং এন্ড প্রজেক্ট, মিসেস মিসেস সুইটি সিসিলিয়া পিউরিফিকেশন,  স্কুলের প্রধান শিক্ষক,  আনন্দ চৌধুরী, সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দ এবং স্কুলের সকল ছাত্রছাত্রীবৃন্দ। স্কুলের আহ্বায়ক, মিস্টার প্রত্যেশ রাংসা বলেন যে, বাংলা ভাষার সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে এবং এই ভাষার চর্চা ক্রমাগত ভাবে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে য়ে দিতে হবে। শুদ্ধ কথা বলা, শুদ্ধ উচ্চারণ ও শুদ্ধ লিখনের মাধ্যমে বাংলাকে সকলের মাঝে ফুটিয়ে তুলতে হবে।

চিপ অফিসার, মিসেস সুইটি সি সিলিয়া পিউরিফিকেশন বলেন,  যদিও আমরা শাহবাগের প্রকৃত শহীদ মিনারে যেতে পারি নাই, কিন্তু এই প্রতিকৃতি শহীদ মিনারের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করতে হবে। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে যারা জীবন দিয়েছেন তাদের তাদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা জানাতে হবে এবং বাংলা ভাষার সংস্কৃতিকে আমাদের সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে।

স্কুলের প্রধান শিক্ষক  আনন্দ চৌধুরী বলেন, অত্র স্কুলের সহ-শিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আমরা নানা ধরনের প্রোগ্রাম করে থাকি। এমনিভাবে এ বছর আমরা অমর একুশে ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস গভীর ভাব গাম্ভীর্যের সাথে পালন করছি। সকল ছাত্র-ছাত্রীদের এ সকল সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে হবে।  এ বছর দেয়ালিকা ও নাটক উপস্থাপিত হয়েছে যা স্কুলের জন্য সুন্দর একটি দিক।  প্রতি অনুষ্ঠানে নিত্যনতুন ধারণা প্রকাশের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে হবে বলে তিনি মনে করেন।

শেষে, একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। অনুষ্ঠানে নাচ, গান,  কবিতা,  নাটক, দেয়ালিকা উপস্থাপনসহ বিভিন্ন পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হয়।